পোস্টগুলি

অক্টোবর, ২০১৭ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

নিজের বাবাকে সময়ে বাবা বলে না, লেখকঃমোঃহাসানুজ্জামান (অমি গাজী) সভাপতি কলাপাড়া ছাত্র কল্যান ক্লাব।।

ছবি
নিজের বাবাকে সময়ে বাবা বলে না, ট্যাবলেটকে বাবা হিসেবে স্বীকৃতি দেয়।।। লেখকঃমোঃহাসানুজ্জামান (অমি গাজী) সভাপতি কলাপাড়া ছাত্র কল্যান ক্লাব।।  ইয়াবা মূলত মায়ানমারের শান প্রদেশে পাহাড়ে ঘোড়াদের খাওয়ানো হতো। কেননা ঘোড়া পাহাড়ে কোন গাড়ি সহজে টানতে চাইত না, পরে ঘোড়াকে পাগলা করে দিতে বার্মিজরা এই ড্রাগ তৈরি করে। ★★★★★থাইল্যান্ডে এর নাম ম্যাড ড্রাগ, ইন্ডিয়াতে নাম ভুলভুলাইয়া আর বাংলাদেশে বাবা এছাড়াও নাজি, স্পিড, হিটলার্স ড্রাগ, চকোলি নামেও এটি পরিচিত। এই ঘোড়ার ট্যাবলেট পরবর্তীতে প্রচন্ড কায়িক শ্রম করে এমন মানুষরা নেয়া শুরু করে এবং এরপর এটা থাইল্যান্ড ও ভিয়েতনামের প্রষ্টিটিউটরা নিতে শুরু করে। বার্মা এর মূল তৈরির স্থান হলেও তারা কেবল এক্সপোর্ট করে, সেবনকারীর সংখ্যা সেখানে কম কারন তারা জানে জিনিসটা কি এবং কতটা খারাপ।★★★ইয়াবা তৈরিতে ভয়াবহ রাসয়নিক উপকরণঃ ইয়াবার মূল উপাদান মেথামফেটামিন ও ক্যাফেইন। মেথামফেটামিন জিনিসটা দিয়ে তৈরি একটা ট্যাবলেট দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় সৈন্যদের জাগিয়ে রাখতে ব্যাবহার করা হত এবং ১৯৫০ এর দিকে জাপানে মেথামফেটামিন ব্যাপক ভাবে ব্যাবহৃত হয়েছে।...

কলাপাড়া ছাত্রকল্যাণ ক্লাবের মাসিক সভা অনুষ্ঠিত।।

ছবি
কলাপাড়া ছাত্রকল্যাণ ক্লাবের মাসিক সভা অনুষ্ঠিত।। সভায় বক্তব্য রাখেন কলাপাড়া ছাত্রকল্যাণ ক্লাবের , সভাপতিঃ মোঃহাসানুজ্জামান অমি গাজী,তিনি বলেন,কলাপাড়া ছাত্র কল্যাণ ক্লাব একটি সচ্ছাসেবী ও অরাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান, আপনাদের কাছে আমার অনুরোধ, আমি ব্যাক্তি অমি সাথে কেউ সংগঠনের তুলনা করবে না, আমার ব্যাক্তিগত রাজনৈতিক দল ভালো লাগতেই পাড়ে, তাই বলে ছাত্রকল্যাণ ক্লাব কোনো রাজনৈতি সংগঠন না, আমি সব সময় ছাত্রকল্যাণ ক্লাব কে  রাজনৈতি থেকে দূরে রাখি। তিনি আর ও বলেন আমরা , বঞ্চিত ছাত্র/ছাত্রীদের অধ্যয়নে সুযোগদান সহ ছাত্র কল্যাণেব্রত কার্যাদি সম্পন্ন সহ সমাজের অবহিলিত যুবক,যুবতী সহ বেকার বয়স্ক নারী পুরুষদের দৈহিক,সামাজিক,অর্থনৈতিক,বৃত্তি মুলক,শিক্ষা,সামাজিক শিক্ষা, আয় বর্ধক মুলক প্রশিক্ষন এবং বিভিন্ন ধরনের কর্মসূচীর মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত করে আসছি এবং করবো। তিনি সবাই কে মানব কল্যাণে কাজ করার আহ্বান জানিয়ে তার বক্তব্য শেষ করে। আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন, কলাপাড়া ছাত্রকল্যাণ ক্লাব এর,ভারপ্রাপ্ত সাধারন সম্পাদকঃসজল মিত্র। যুগ্ন সাধারন সম্পাদকঃপারভেজ। অর্থ সম্পাদকঃজাহিদুল ইসলাম নাইম।সদস্যঃসজল সদস্যঃআরিফ প...

প্রেস বিঞ্জপ্তি

ছবি

"""মানব কল্যানে এসো কিছু করি""""

ছবি
যে সকল ছাত্র ছাত্রীরা সেচ্ছায় মানব সেবা করেতে চান তারা সদস্য হতে পারেন সদস্য হওয়ার শেষ সময় ২০/১১/১৭ ইং তারিখ যোগাযোগঃ ০১৯৯৫৯৭৯৫৪৯ kalaparackc@gmail.com অফিসঃ মাদ্রাসা রোড.সিকদার মার্কেট. কলাপাড়া.পটুয়াখালী.বাংলাদেশ

""ইয়াবা ট্যাবলেটকে না বলুন"""

ছবি
নিজের বাবাকে সময়ে বাবা বলে না, ট্যাবলেটকে বাবা হিসেবে স্বীকৃতি দেয়← ইয়াবা মূলত মায়ানমারের শান প্রদেশে পাহাড়ে ঘোড়াদের খাওয়ানো হতো। কেননা ঘোড়া পাহাড়ে কোন গাড়ি সহজে টানতে চাইত না, পরে ঘোড়াকে পাগলা করে দিতে বার্মিজরা এই ড্রাগ তৈরি করে। ★★★★★থাইল্যান্ডে এর নাম ম্যাড ড্রাগ, ইন্ডিয়াতে নাম ভুলভুলাইয়া আর বাংলাদেশে বাবা এছাড়াও নাজি, স্পিড, হিটলার্স ড্রাগ, চকোলি নামেও এটি পরিচিত। এই ঘোড়ার ট্যাবলেট পরবর্তীতে প্রচন্ড কায়িক শ্রম করে এমন মানুষরা নেয়া শুরু করে এবং এরপর এটা থাইল্যান্ড ও ভিয়েতনামের প্রষ্টিটিউটরা নিতে শুরু করে। বার্মা এর মূল তৈরির স্থান হলেও তারা কেবল এক্সপোর্ট করে, সেবনকারীর সংখ্যা সেখানে কম কারন তারা জানে জিনিসটা কি এবং কতটা খারাপ। ★★★ইয়াবা তৈরিতে ভয়াবহ রাসয়নিক উপকরণঃ ইয়াবার মূল উপাদান মেথামফেটামিন ও ক্যাফেইন। মেথামফেটামিন জিনিসটা দিয়ে তৈরি একটা ট্যাবলেট দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় সৈন্যদের জাগিয়ে রাখতে ব্যাবহার করা হত এবং ১৯৫০ এর দিকে জাপানে মেথামফেটামিন ব্যাপক ভাবে ব্যাবহৃত হয়েছে। বর্তমানে যে ইয়াবা ট্যাবলেট বিক্রি হয় তাতে মেশানো হয় হাইড্রোক্লোরিক এসি...

হেমোফাইলিয়া আক্রান্ত ফাহাদকে বাঁচাতে তার পরিবারের আকুতি

ছবি
কলাপাড়ার নীলগঞ্জ ইউনিয়নের ফতেহপুর গ্রামের দিনমজুর আবুল কাশেমের ছেলে ফাহাদ হেমোফাইলিয়া রোগে অক্রান্ত। সন্তানের চিকিৎসার জন্য হতদরিদ্র পিতা আবুল কাশেমের চোখের জল ছাড়া আর কিছুই অবশিষ্ট নেই। দীর্ঘ চার বছরে হতদরিদ্র এ দিনমজুর কাশেম তার শেষ সম্বলটুকু বিক্রী করে সন্তানের চিকিৎসার খরচ জুগিয়েছেন। এখন চিকিৎসার ব্যায় ভার বহন করতে না পেরে সন্তানের মুখের দিকে শুধু তাকিয়ে চোখের জল ফেলছেন। আবুল কাশেম জানান, ২০১৩ সালের আগষ্ট মাসে ধরা পড়ে ফাহাদ হেমোফাইলয়া নামের রোগে আক্রান্ত। সে থেকে চিকিৎসায় তার শেষ সম্বলটুকু বিক্রি করে দিয়েছেন। ৫ সদস্যের পরিবারের এখন দিন কাটে প্রায়ই অভুক্ত অবস্থায়। চিকিৎসা চালাতে পারছেন না ফাহাদের। ফলে চিকিৎসার অভাবে মৃত্যু পথযাত্রী ফাহাদের চিকিৎসার জন্য সমাজের বিত্তবান মানুষের কাছে অর্থ সহায়তা চেয়েছেন তিনি। ফাহাদকে সাহায্য পাঠাবার ঠিকানা- আবুল কাশেম, ফোন ও বিকাশ নম্বর-০১৭২৬৪৫৩৭০২।